স্থায়িত্ব: পরিবেশের ওপর ফ্যাশনের প্রভাব সম্পর্কে ভোক্তারা ক্রমশ সচেতন হয়ে উঠছেন। তাই টেকসই ও পরিবেশবান্ধব পোশাক বেছে নিচ্ছেন ফ্যাশন–সচেতন ব্যক্তিরা।
ব্র্যান্ডগুলোও টেকসই উপকরণের ব্যবহার এবং উৎপাদন পদ্ধতিতে নানা ধরনের পরিবর্তন নিয়ে আসছে। যেমন পুনর্ব্যবহৃত সুতা ও কাপড়ের ব্যবহার, কম বর্জ্য উত্পাদন ইত্যাদি।
স্বাচ্ছন্দ্য: আরাম ফ্যাশনের একটি মূল বিষয়। এখন সবাই এমন পোশাক পরতে চান, যা কেবল আড়ম্বরপূর্ণ নয়, বরং ব্যবহারিক ও পরিধানযোগ্যও।
আরামদায়ক উপকরণে তৈরি ঢিলেঢালা, ওভারসাইজ বা বড় আকারের পোশাক এ বছরের ট্রেন্ডে জায়গা করে নিয়েছে ইতিমধ্যে।
রেট্রো প্রিন্ট ও প্যাটার্ন: ষাট বা সত্তরের দশকের চোখে আরাম দেওয়া ফুলেল, পোলকা ডট আর জ্যামিতিক প্রিন্ট এখন খুবই ট্রেন্ডি। রংয়ের বেলায় চলছে সবকিছুই। প্যাস্টেল, সাদা আর উজ্জ্বল সব শেডের দেখা মিলছে আরামদায়ক ফ্লোওয়ি ড্রেসে।
লাইফস্টাইল ব্র্যান্ডগুলোতে পোশাক থেকে শুরু করে জুতা, এমনকি আনুষঙ্গিক সবকিছুতেই অতীতাশ্রয়ী রেট্রো স্টাইল রাজত্ব করছে এখন।
সূত্র: ভোগ সাময়িকী
হিরো ইমেজ : হাল ফ্যাশন